
| সোমবার, ২১ মে ২০১৮ | 681 বার পঠিত | প্রিন্ট
তীব্র বন্যার কবলে পরেছে ত্রিপুরা। বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে স্বাভাবিক জনজীবন। আকাশ এখনো মেঘাচ্ছন্ন। আরো বৃষ্টি আশঙ্কা করছে আবহাওয়া দপ্তর। রাজ্য সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী আগরতলা সহ সারা রাজ্যে ৬০টি ছোট বর ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। আর এই ত্রাণ শিবির গুলিতে আশ্রয় নিয়েছে ৩ হাজারেরও বেশি পরিবার। গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে বানভাসি হয়ে পরেছে গোটা রাজ্য। গত ৪৮ ঘণ্টায় প্রায় ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ মে ২৪২.৬ মিলিমিটার। দুদিনের প্রবল বৃষ্টিপাতের জেরে রাজধানী আগরতলা পুর এলাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল সম্পূর্ণভাবে জলমগ্ন হয়ে পরে। বিশেষ করে চন্দ্রপুর, বলদাখাল, শ্রীলঙ্কাবস্তি সহ হাওড়া নদীর পার সংলগ্ন এলাকাগুলি জলমগ্ন হয়ে আছে। জানা গেছে, এনডিআরএফ, টিএসআর, সিভিল ডিফেন্স এবং অগ্নি নির্বাপক দফতরের কর্মীরা উদ্ধার কাজে নিযুক্ত আছেন। প্রশাসনের তরফে শরণার্থী শিবিরের আশ্রিত শরণার্থীদের খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, হাওড়া, খোয়াই, গোমতী এবং বিজয় নদীর জল বারতে থাকায় আশপাশের এলাকা গুলি জলমগ্ন হয়ে পরেছে। পাহাড়ি এলাকায় প্রবল বৃষ্টির ফলে আগরতলা শহরের হাওড়া নদী এবং কাটাখালের জলের স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। এইদিকে, ভারপ্রাপ্ত মুখ্যমন্ত্রী রতন লাল নাথ প্রশাসনের পদস্থ আধিকারিকদের সাথে বৈঠক করে দ্রুত বন্যা দুর্গত মানুষকে ত্রাণ সাহায্য পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন। শরণার্থী শিবিরগুলোতে প্রশাসন থেকে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত মুখ্যমন্ত্রী রতনলাল নাথ, মুখ্যসচিব সঞ্জীব রঞ্জন রাজ্যের বন্যাজনিত পরিস্থিতি সম্পর্কে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে অবহিত করেছেন বলে জানা গেছে।
সূত্র: অনলাইন নিউজ।
Posted ৯:৫২ পূর্বাহ্ণ | সোমবার, ২১ মে ২০১৮
Akhaurar Alo 24 | মোঃ সাইফুল ইসলাম
আর্কাইভ
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ |
১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ |
২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ |
২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |